মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়

মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের আসাম রাজ্যের লুসাই পাহাড়ে। এই পাহাড়ের নাম অনুসারে নদীটির নামকরণ করা হয়েছে। মেঘনা নদী আসামে বরাক নদী নামে প্রবাহিত হয়। বাংলাদেশে প্রবেশের পর সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি নদীতে বিভক্ত হয়ে যায়। পরে আজমিরীগঞ্জে দুটি নদী আবার মিলিত হয়ে কালনী নামে প্রবাহিত হয়। ভৈরববাজারে কালনী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের মিলিত স্রোত মেঘনা নামে পরিচিতি লাভ করে।

মেঘনা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। এটি বাংলাদেশের গভীরতম ও প্রশস্ততম নদী। মেঘনা নদীর মোহনা বঙ্গোপসাগরের সাথে যুক্ত।

মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৩০ কিলোমিটার। এর প্রস্থ সর্বোচ্চ ১২ কিলোমিটার। নদীটির অববাহিকার আয়তন ২৯,৭৮৫ বর্গ কিলোমিটার।

মেঘনা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নদীটি দিয়ে প্রচুর পরিমাণে পণ্য পরিবহন করা হয়। এছাড়াও, নদীটি দিয়ে মৎস্য আহরণ করা হয়।

মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়

পদ্মা ও যমুনা নদী কোথায় মিলিত হয়েছে?

পদ্মা ও যমুনা নদীর মিলনস্থল গোয়ালন্দ। এটি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলায় অবস্থিত। পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল হিমালয় পর্বতমালায় হলেও, যমুনা নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের গাঢ়োলি শহরে। যমুনা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জে ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে পৃথক হয়ে প্রবাহিত হয়।

পদ্মা ও যমুনা নদীর মিলনস্থলের স্থানটি অত্যন্ত সুন্দর ও মনোরম। এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র।

মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য কত

মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৩০ কিলোমিটার। এর প্রস্থ সর্বোচ্চ ১২ কিলোমিটার। নদীটির অববাহিকার আয়তন ২৯,৭৮৫ বর্গ কিলোমিটার।

মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের আসাম রাজ্যের লুসাই পাহাড়ে। এই পাহাড়ের নাম অনুসারে নদীটির নামকরণ করা হয়েছে। মেঘনা নদী আসামে বরাক নদী নামে প্রবাহিত হয়। বাংলাদেশে প্রবেশের পর সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি নদীতে বিভক্ত হয়ে যায়। পরে আজমিরীগঞ্জে দুটি নদী আবার মিলিত হয়ে কালনী নামে প্রবাহিত হয়। ভৈরববাজারে কালনী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের মিলিত স্রোত মেঘনা নামে পরিচিতি লাভ করে।

মেঘনা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। এটি বাংলাদেশের গভীরতম ও প্রশস্ততম নদী। মেঘনা নদীর মোহনা বঙ্গোপসাগরের সাথে যুক্ত।

মেঘনা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নদীটি দিয়ে প্রচুর পরিমাণে পণ্য পরিবহন করা হয়। এছাড়াও, নদীটি দিয়ে মৎস্য আহরণ করা হয়।

মেঘনা নদী কোন জেলায় অবস্থিত

মেঘনা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ১০টি জেলায় অবস্থিত। এগুলি হলো:

  • সিলেট
  • সুনামগঞ্জ
  • হবিগঞ্জ
  • ময়মনসিংহ
  • কিশোরগঞ্জ
  • নরসিংদী
  • নারায়ণগঞ্জ
  • মুন্সীগঞ্জ
  • চাঁদপুর
  • লক্ষ্মীপুর
  • ভোলা

মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের আসাম রাজ্যের লুসাই পাহাড়ে। এই পাহাড়ের নাম অনুসারে নদীটির নামকরণ করা হয়েছে। মেঘনা নদী আসামে বরাক নদী নামে প্রবাহিত হয়। বাংলাদেশে প্রবেশের পর সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি নদীতে বিভক্ত হয়ে যায়। পরে আজমিরীগঞ্জে দুটি নদী আবার মিলিত হয়ে কালনী নামে প্রবাহিত হয়। ভৈরববাজারে কালনী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের মিলিত স্রোত মেঘনা নামে পরিচিতি লাভ করে।

মেঘনা নদীর মোহনা বঙ্গোপসাগরের সাথে যুক্ত। মেঘনা নদী বাংলাদেশের গভীরতম ও প্রশস্ততম নদী। এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নদীটি দিয়ে প্রচুর পরিমাণে পণ্য পরিবহন করা হয়। এছাড়াও, নদীটি দিয়ে মৎস্য আহরণ করা হয়।

মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়

মেঘনা নদীর বিভিন্ন অংশের নাম নিম্নরূপ:

  • উৎপত্তিস্থল: আসামের লুসাই পাহাড়
  • বাংলাদেশ অংশ:
    • সুরমা
    • কুশিয়ারা
    • কালনী
    • মেঘনা
  • মোহনা: বঙ্গোপসাগর

মেঘনা নদী বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের অর্থনীতি, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মেঘনার শাখা নদী কোনটি

Leave a Comment