স্বামীকে বশ করার দোয়া

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই স্বামীকে বশ করার দোয়া সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে স্বামীকে বশ করার দোয়া সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।

স্বামীকে বশ করার দোয়া

স্বামীকে বশ করার দোয়া

যে কোনো স্বামীকে বশ করার জন্য নিম্নলিখিত দোয়াটি পাঠ করা যেতে পারে:

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ

قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ

مِن شَرِّ مَا خَلَقَ

وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ

وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ

وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ

উচ্চারণ:

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

কুল আউযু বিরবিবিল ফালাক

মিন শাররি মা খালাক

ওয়া মিন শাররি গাসিকিন ইজা ওয়াক্বাব

ওয়া মিন শাররিন্নাফাফাতি ফীল উক্বাদ

ওয়া মিন শাররি হাসিদিন ইজা হাসাদ

অর্থ:

“আমি আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।

বল, আমি আশ্রয় চাই আমার পালনকর্তার, উষার স্রষ্টার,

সকল সৃষ্ট বস্তুর অনিষ্ট থেকে,

অন্ধকার যখন ঘনিয়ে আসে,

গাঁথুতে ফুঁকতে থাকা (দুষ্ট) নারীদের অনিষ্ট থেকে,

এবং হিংসাকারীর অনিষ্ট থেকে, সে যখন হিংসা করে।”

এই দোয়াটি প্রত্যেক নামাজের পর ১০০ বার পাঠ করা যেতে পারে। এছাড়াও, স্বামী ঘুমিয়ে গেলে তার কানে এই দোয়াটি ১০০ বার পাঠ করে দম (ফুঁ) দিতে পারেন। এভাবে করলে ইনশাআল্লাহ স্বামী বশ হবে এবং স্ত্রীকে ভালোবাসবে।

তবে, মনে রাখতে হবে যে, এটি একটি আমল মাত্র। এর মাধ্যমে আল্লাহর রহমত ও দয়া লাভ করা যায়। তবে, স্বামীকে বশ করার জন্য শুধুমাত্র এই আমল করলে হবে না। স্ত্রীর উচিত তার স্বামীর প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও ভক্তিশীলতা দেখানো। স্বামীর খেদমত করা এবং তার আনুগত্য করা। এভাবে করলে স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হবে।

স্বামীকে বশ করার আমল

স্বামীকে বশ করার আমল

স্বামীকে বশ করার জন্য বিভিন্ন আমল রয়েছে। এর মধ্যে কিছু আমল হল:

১. দোয়া

স্বামীকে বশ করার জন্য সবচেয়ে ভালো আমল হল দোয়া করা। আল্লাহর কাছে দোয়া করলে তিনি অবশ্যই কবুল করেন। স্বামীকে বশ করার জন্য নিম্নলিখিত দোয়াটি পাঠ করা যেতে পারে:

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ مِن شَرِّ مَا خَلَقَ وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ

উচ্চারণ:

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

কুল আউযু বিরবিবিল ফালাক

মিন শাররি মা খালাক

ওয়া মিন শাররি গাসিকিন ইজা ওয়াক্বাব

ওয়া মিন শাররিন্নাফাফাতি ফীল উক্বাদ

ওয়া মিন শাররি হাসিদিন ইজা হাসাদ

অর্থ:

“আমি আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।

বল, আমি আশ্রয় চাই আমার পালনকর্তার, উষার স্রষ্টার,

সকল সৃষ্ট বস্তুর অনিষ্ট থেকে,

অন্ধকার যখন ঘনিয়ে আসে,

গাঁথুতে ফুঁকতে থাকা (দুষ্ট) নারীদের অনিষ্ট থেকে,

এবং হিংসাকারীর অনিষ্ট থেকে, সে যখন হিংসা করে।”

এই দোয়াটি প্রত্যেক নামাজের পর ১০০ বার পাঠ করা যেতে পারে। এছাড়াও, স্বামী ঘুমিয়ে গেলে তার কানে এই দোয়াটি ১০০ বার পাঠ করে দম (ফুঁ) দিতে পারেন। এভাবে করলে ইনশাআল্লাহ স্বামী বশ হবে এবং স্ত্রীকে ভালোবাসবে।

২. তিলাওয়াত

স্বামীকে বশ করার জন্য কুরআন তিলাওয়াত করা যেতে পারে। কুরআন তিলাওয়াত করলে আল্লাহর রহমত ও দয়া লাভ করা যায়। স্বামীকে বশ করার জন্য নিম্নলিখিত আয়াতগুলো তিলাওয়াত করা যেতে পারে:

  • সুরা ফালাক
  • সুরা নাস
  • সুরা ইখলাস
  • সুরা আহযাব: ৩৩
  • সুরা নূর: ৩৫

৩. তাবিজ-কবচ

কিছু লোক স্বামীকে বশ করার জন্য তাবিজ-কবচ ব্যবহার করে। তবে, এটি একটি ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। কারণ, তাবিজ-কবচের মাধ্যমে ভুল জাদু-টোনা করা হলে তা স্বামী ও স্ত্রীর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

৪. সাধনা

কিছু লোক স্বামীকে বশ করার জন্য সাধনা করে। তবে, সাধনা একটি জটিল ও সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে স্বামীকে বশ করা গেলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না।

৫. ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা

স্বামীকে বশ করার সবচেয়ে ভালো উপায় হল তার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া। স্বামীর খেদমত করা এবং তার আনুগত্য করা। এভাবে করলে স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হবে।

স্বামীকে বশ করার উপায়

স্বামীকে বশ করার উপায়

স্বামীকে বশ করার জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে। এর মধ্যে কিছু উপায় হল:

১. দোয়া

স্বামীকে বশ করার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হল দোয়া করা। আল্লাহর কাছে দোয়া করলে তিনি অবশ্যই কবুল করেন। স্বামীকে বশ করার জন্য নিম্নলিখিত দোয়াটি পাঠ করা যেতে পারে:

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ مِن شَرِّ مَا خَلَقَ وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ

উচ্চারণ:

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

কুল আউযু বিরবিবিল ফালাক

মিন শাররি মা খালাক

ওয়া মিন শাররি গাসিকিন ইজা ওয়াক্বাব

ওয়া মিন শাররিন্নাফাফাতি ফীল উক্বাদ

ওয়া মিন শাররি হাসিদিন ইজা হাসাদ

অর্থ:

“আমি আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।

বল, আমি আশ্রয় চাই আমার পালনকর্তার, উষার স্রষ্টার,

সকল সৃষ্ট বস্তুর অনিষ্ট থেকে,

অন্ধকার যখন ঘনিয়ে আসে,

গাঁথুতে ফুঁকতে থাকা (দুষ্ট) নারীদের অনিষ্ট থেকে,

এবং হিংসাকারীর অনিষ্ট থেকে, সে যখন হিংসা করে।”

এই দোয়াটি প্রত্যেক নামাজের পর ১০০ বার পাঠ করা যেতে পারে। এছাড়াও, স্বামী ঘুমিয়ে গেলে তার কানে এই দোয়াটি ১০০ বার পাঠ করে দম (ফুঁ) দিতে পারেন। এভাবে করলে ইনশাআল্লাহ স্বামী বশ হবে এবং স্ত্রীকে ভালোবাসবে।

২. তিলাওয়াত

স্বামীকে বশ করার জন্য কুরআন তিলাওয়াত করা যেতে পারে। কুরআন তিলাওয়াত করলে আল্লাহর রহমত ও দয়া লাভ করা যায়। স্বামীকে বশ করার জন্য নিম্নলিখিত আয়াতগুলো তিলাওয়াত করা যেতে পারে:

  • সুরা ফালাক
  • সুরা নাস
  • সুরা ইখলাস
  • সুরা আহযাব: ৩৩
  • সুরা নূর: ৩৫

৩. ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা

স্বামীকে বশ করার সবচেয়ে ভালো উপায় হল তার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া। স্বামীর খেদমত করা এবং তার আনুগত্য করা। এভাবে করলে স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হবে।

৪. আচরণ

স্বামীকে বশ করার জন্য স্ত্রীকে তার আচরণে পরিবর্তন আনতে হবে। স্ত্রীকে তার স্বামীর প্রতি যত্নশীল, আন্তরিক ও সহানুভূতিশীল হতে হবে। স্বামীর কথা ও আদেশ মেনে চলতে হবে। এভাবে করলে স্বামী স্ত্রীকে ভালোবাসবে এবং তাকে বশ করবে।

৫. শারীরিক আকর্ষণ

স্ত্রীর শারীরিক আকর্ষণও স্বামীকে বশ করতে সাহায্য করতে পারে। স্ত্রীকে তার স্বামীর পছন্দের মতো সাজতে হবে। স্বামীর সামনে তার সৌন্দর্য প্রকাশ করতে হবে। এভাবে করলে স্বামী স্ত্রীকে ভালোবাসবে এবং তাকে বশ করবে।

স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার সহজ উপায়

স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার সহজ উপায়

স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার সহজ উপায় হল তার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া। স্বামীর খেদমত করা এবং তার আনুগত্য করা। এভাবে করলে স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হবে।

নিচে স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার কিছু সহজ উপায় তুলে ধরা হল:

  • তার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া: স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া হল স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায়। স্বামীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে হবে কথা, কাজে, আচরণে। স্বামীর কথা শুনতে হবে, তার আদেশ মেনে চলতে হবে। স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে, তার মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে।
  • তার খেদমত করা: স্বামীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের আরেকটি উপায় হল তার খেদমত করা। স্বামীর কাজগুলো সহজ করে দেওয়া, তার পছন্দের খাবার রান্না করা, তার সাথে সময় কাটানো, তার কথা শুনে মন ভালো করা।
  • তার আনুগত্য করা: স্বামীর প্রতি আনুগত্য করাও স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। স্বামীর কথা মেনে চলা, তার নির্দেশাবলী পালন করা। স্বামীর সিদ্ধান্তকে সম্মান করা।
  • তার প্রতি যত্নশীল হওয়া: স্বামীর প্রতি যত্নশীল হওয়া মানে হল তার শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার খেয়াল রাখা। স্বামীর খাওয়া-দাওয়া, স্বাস্থ্য, কাজের চাপ, মানসিক অবস্থা ইত্যাদির খেয়াল রাখা।
  • তার সাথে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখা: স্বামীর সাথে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য ঝগড়া-বিবাদ এড়িয়ে চলা, পরস্পরের প্রতি সহযোগিতা করা, সমঝোতা করা।
  • তার সাথে আকর্ষণীয় থাকতে চেষ্টা করা: স্বামীর সাথে আকর্ষণীয় থাকতে চেষ্টা করলে স্বামী স্ত্রীর প্রতি আরও বেশি ভালোবাসা অনুভব করবে। স্বামীর পছন্দের মতো সাজগোজ করা, তার পছন্দের খাবার রান্না করা, তার সাথে মজার গল্প করা ইত্যাদি।

উল্লেখ্য, স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার জন্য উপরে উল্লেখিত উপায়গুলো চেষ্টা করা যেতে পারে। তবে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল স্বামীর প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল থাকা।

স্বামীকে প্রেমে পাগল করার উপায়

স্বামীকে প্রেমে পাগল করার জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলো চেষ্টা করা যেতে পারে:

  • তার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া: স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া হল স্বামীকে প্রেমে পাগল করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায়। স্বামীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে হবে কথা, কাজে, আচরণে। স্বামীর কথা শুনতে হবে, তার আদেশ মেনে চলতে হবে। স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে, তার মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে।
  • তার খেদমত করা: স্বামীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের আরেকটি উপায় হল তার খেদমত করা। স্বামীর কাজগুলো সহজ করে দেওয়া, তার পছন্দের খাবার রান্না করা, তার সাথে সময় কাটানো, তার কথা শুনে মন ভালো করা।
  • তার প্রতি যত্নশীল হওয়া: স্বামীর প্রতি যত্নশীল হওয়া মানে হল তার শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার খেয়াল রাখা। স্বামীর খাওয়া-দাওয়া, স্বাস্থ্য, কাজের চাপ, মানসিক অবস্থা ইত্যাদির খেয়াল রাখা।
  • তার সাথে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখা: স্বামীর সাথে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য ঝগড়া-বিবাদ এড়িয়ে চলা, পরস্পরের প্রতি সহযোগিতা করা, সমঝোতা করা।
  • তার সাথে আকর্ষণীয় থাকতে চেষ্টা করা: স্বামীর সাথে আকর্ষণীয় থাকতে চেষ্টা করলে স্বামী স্ত্রীর প্রতি আরও বেশি ভালোবাসা অনুভব করবে। স্বামীর পছন্দের মতো সাজগোজ করা, তার পছন্দের খাবার রান্না করা, তার সাথে মজার গল্প করা ইত্যাদি।
  • তার সাথে গোপন কথা শেয়ার করা: স্বামীর সাথে গোপন কথা শেয়ার করলে স্বামী স্ত্রীর প্রতি আরও বেশি বিশ্বাস করবে। স্বামীর সাথে তার মনের কথা, অনুভূতি, স্বপ্ন-আশা ইত্যাদি শেয়ার করা।
  • তার সাথে নতুন অভিজ্ঞতা শেয়ার করা: স্বামীর সাথে নতুন অভিজ্ঞতা শেয়ার করলে স্বামী স্ত্রীর প্রতি আরও বেশি ভালোবাসা অনুভব করবে। স্বামীর সাথে নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া, নতুন খাবার খাওয়া, নতুন কিছু শিখতে চেষ্টা করা ইত্যাদি।

উল্লেখ্য, স্বামীকে প্রেমে পাগল করার জন্য উপরে উল্লেখিত উপায়গুলো চেষ্টা করা যেতে পারে। তবে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল স্বামীর প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল থাকা।

বদ মেজাজী স্বামীকে নিজের কব্জায় করার দোয়া

দোয়া:

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ مِن شَرِّ مَا خَلَقَ وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ وَمِن شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ

উচ্চারণ:

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

কুল আউযু বিরবিবিল ফালাক

মিন শাররি মা খালাক

ওয়া মিন শাররি গাসিকিন ইজা ওয়াক্বাব

ওয়া মিন শাররিন্নাফাফাতি ফীল উক্বাদ

ওয়া মিন শাররি হাসিদিন ইজা হাসাদ

অর্থ:

“আমি আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।

বল, আমি আশ্রয় চাই আমার পালনকর্তার, উষার স্রষ্টার,

সকল সৃষ্ট বস্তুর অনিষ্ট থেকে,

অন্ধকার যখন ঘনিয়ে আসে,

গাঁথুতে ফুঁকতে থাকা (দুষ্ট) নারীদের অনিষ্ট থেকে,

এবং হিংসাকারীর অনিষ্ট থেকে, সে যখন হিংসা করে।”

নিয়ম:

এই দোয়াটি প্রত্যেক নামাজের পর ১০০ বার পাঠ করতে হবে। এছাড়াও, স্বামী ঘুমিয়ে গেলে তার কানে এই দোয়াটি ১০০ বার পাঠ করে দম (ফুঁ) দিতে পারেন। এভাবে করলে ইনশাআল্লাহ আপনার স্বামীর বদ মেজাজ দূর হবে এবং তিনি আপনার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হবেন।

নিজের স্বামীকে বশ করার দোয়া

দোয়া:

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ اللَّهُ الصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ

উচ্চারণ:

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

কুল হুওয়াল্লাহু আহাদ

আল্লাহুস্‌ সামাদ

লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ

ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ

অর্থ:

“আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ এক, তিনি অমুখাপেক্ষী, তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তিনি কারো থেকে জন্মগ্রহণ করেননি। এবং তার সমকক্ষ কেউ নেই।”

নিয়ম:

এই দোয়াটি প্রত্যেক নামাজের পর ১০০ বার পাঠ করতে হবে। এছাড়াও, স্বামী ঘুমিয়ে গেলে তার কানে এই দোয়াটি ১০০ বার পাঠ করে দম (ফুঁ) দিতে পারেন। এভাবে করলে ইনশাআল্লাহ আপনার স্বামী আপনার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাশীল হবেন।

উপসংহার

আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের স্বামীকে বশ করার দোয়া এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃ বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কি?

Leave a Comment