হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলেই খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
সম্পর্কে বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি এবং জাতীয় পতাকাবাহী বিমান পরিবহন সংস্থা। এটি প্রধানত ঢাকায় অবস্থিত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ইতিহাস ১৯৭২ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়। এই দিনে, বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশ বিমান নামে একটি নতুন বিমান সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে। ১৯৭৪ সালে, বাংলাদেশ সরকার বিমানের নাম পরিবর্তন করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স রাখে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বর্তমানে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশে ৫০টিরও বেশি গন্তব্যে পরিষেবা প্রদান করে। এর বহরে রয়েছে ১০টি বোয়িং ৭৮৭-৮, ৫টি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ইআর, ১০টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, ৫টি এয়ারবাস এ৩১৯-১০০, ৫টি এয়ারবাস এ৩২০-১০০, ৫টি এয়ারবাস এ৩৩০-৩০০ এবং ১০টি এয়ারবাস এ৩২০neo।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের লক্ষ্য হল বাংলাদেশের অর্থনীতি ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে অবদান রাখা। এটি বিশ্বমানের পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উন্নয়নেও কাজ করে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সাম্প্রতিক অর্জনগুলির মধ্যে রয়েছে:
- ২০২২ সালে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইএটিএ) থেকে “সেরা এশিয়ান এয়ারলাইন্স” পুরস্কার লাভ করে।
- ২০২২ সালে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স “ট্রাভেল এডভাইজার” থেকে “বিশ্বের সেরা ৬০টি এয়ারলাইন্সের মধ্যে একটি” হিসেবে নির্বাচিত হয়।
- ২০২২ সালে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স “ফ্লাইং টাইগার অ্যাওয়ার্ডস” থেকে “সেরা এশিয়ান এয়ারলাইন্স” পুরস্কার লাভ করে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের অর্থনীতি ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
পদের নাম:
- ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট
- ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ার
- ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
- মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
- এভিয়েশন ক্যাটারিং টেকনিশিয়ান
- এভিয়েশন ইলেকট্রিক্যাল টেকনিশিয়ান
- এভিয়েশন মেকানিক্যাল টেকনিশিয়ান
- এভিয়েশন সিস্টেম টেকনিশিয়ান
- ফ্লাইট ডেটা এন্ট্রি অপারেটর
- ফ্লাইট ট্র্যাফিক কন্ট্রোল অপারেটর
- গ্রাউন্ড সার্ভিস অ্যাসিস্ট্যান্ট
- কেবিন ক্রু ট্রেইনার
- ফায়ার ফাইটার
- মেডিকেল অফিসার
- সিনিয়র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার
- সিনিয়র এভিয়েশন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
- সিনিয়র এভিয়েশন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
- সিনিয়র এভিয়েশন সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার
- সিনিয়র ফ্লাইট ডেটা এন্ট্রি অপারেটর
- সিনিয়র ফ্লাইট ট্র্যাফিক কন্ট্রোল অপারেটর
- সিনিয়র গ্রাউন্ড সার্ভিস অ্যাসিস্ট্যান্ট
- সিনিয়র কেবিন ক্রু ট্রেইনার
আবেদনের যোগ্যতা:
- ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে।
- ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে চার বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে এবং ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ার পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে চার বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
- ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে চার বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে এবং ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
- মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে চার বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
- এভিয়েশন ক্যাটারিং টেকনিশিয়ান পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে ডিপ্লোমাধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, খাদ্য বিজ্ঞান বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
- এভিয়েশন ইলেকট্রিক্যাল টেকনিশিয়ান পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে ডিপ্লোমাধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে এবং ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
- এভিয়েশন মেকানিক্যাল টেকনিশিয়ান পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে ডিপ্লোমাধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
- এভিয়েশন সিস্টেম টেকনিশিয়ান পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে ডিপ্লোমাধারী হতে হবে। পাশাপাশি, ইংরেজিতে সাবলীল হতে হবে এবং এভিয়েশন ইঞ্জিনিয়ারিং বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট হল একটি কাগজপত্র বা ডিজিটাল স্লিপ যা একজন যাত্রীকে বিমানের একটি নির্দিষ্ট ফ্লাইটে ভ্রমণের অনুমতি দেয়। টিকিটটিতে ফ্লাইটের তথ্য, যেমন ফ্লাইটের তারিখ, সময়, গন্তব্য এবং যাত্রীর নাম এবং যোগাযোগের তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিটগুলি অনলাইনে, বিমানের অফিস বা টিকিট এজেন্টের মাধ্যমে কেনা যেতে পারে। টিকিট কেনার সময়, যাত্রীকে তাদের নাম, জন্ম তারিখ, পাসপোর্ট নম্বর এবং যোগাযোগের তথ্য প্রদান করতে হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিটগুলি সাধারণত ফ্লাইটের তারিখের কমপক্ষে ৭২ ঘন্টা আগে রিফান্ডযোগ্য হয়। যাইহোক, কিছু ক্ষেত্রে, যেমন ফ্লাইটের তারিখ বা গন্তব্য পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে, রিফান্ডের জন্য অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিটগুলির জন্য বিমানবন্দরে চেক-ইন করতে হবে। চেক-ইন করার সময়, যাত্রীদের তাদের টিকিট, পাসপোর্ট এবং ভিসা (যদি প্রযোজ্য হয়) প্রদর্শন করতে হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট চেক
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট চেক করার জন্য, আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইটে যান বা তাদের মোবাইল অ্যাপটি ডাউনলোড করুন।
- “ট্রিপ চেক করুন” বা “ট্রিপ ট্র্যাক করুন” বোতামে ক্লিক করুন।
- আপনার টিকিট কেনার সময় প্রদত্ত আপনার রেফারেন্স নম্বর বা পিএনআর প্রবেশ করুন।
- আপনার ভ্রমণের তারিখ এবং গন্তব্য নির্বাচন করুন।
- “চেক করুন” বা “ট্র্যাক করুন” বোতামে ক্লিক করুন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট প্রাইস
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকেট মূল্য বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ভ্রমণের গন্তব্য
- ভ্রমণের তারিখ
- ফ্লাইটের সময়
- ফ্লাইটের ক্লাস
- যাত্রীর বয়স
- যাত্রীর সদস্যপদ
সাধারণভাবে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ডোমেস্টিক টিকেটগুলি আন্তর্জাতিক টিকেটগুলির তুলনায় কম। এছাড়াও, ভ্রমণের সময় এবং ফ্লাইটের সময়ের উপর নির্ভর করে টিকেট মূল্য পরিবর্তিত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সপ্তাহান্তে এবং উচ্চ মৌসুমে টিকেটগুলি সাধারণত ছুটির দিনে এবং নিম্ন মৌসুমে কম থাকে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট মূল্য নিয়মিত পরিবর্তিত হয়। সর্বশেষ টিকিট মূল্য জানতে, আপনাকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইট বা তাদের মোবাইল অ্যাপটি দেখতে হবে।
ডোমেস্টিক টিকেট
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ডোমেস্টিক টিকেট মূল্য সাধারণত নিম্নরূপ:
- ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম: 10,000 থেকে 20,000 টাকা
- ঢাকা থেকে সিলেট: 12,000 থেকে 22,000 টাকা
- ঢাকা থেকে কক্সবাজার: 15,000 থেকে 25,000 টাকা
- ঢাকা থেকে রাজশাহী: 8,000 থেকে 16,000 টাকা
- ঢাকা থেকে খুলনা: 10,000 থেকে 18,000 টাকা
আন্তর্জাতিক টিকেট
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আন্তর্জাতিক টিকেট মূল্য সাধারণত নিম্নরূপ:
- ঢাকা থেকে লন্ডন: 40,000 থেকে 80,000 টাকা
- ঢাকা থেকে দুবাই: 25,000 থেকে 50,000 টাকা
- ঢাকা থেকে কলকাতা: 15,000 থেকে 30,000 টাকা
- ঢাকা থেকে ব্যাংকক: 20,000 থেকে 40,000 টাকা
- ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুর: 30,000 থেকে 60,000 টাকা
টিকিটের মূল্য কমানোর উপায়
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট মূল্য কমানোর জন্য আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
- ভ্রমণের সময় এবং ফ্লাইটের সময়ের দিকে নজর দিন।
- অগ্রিম টিকিট বুক করুন।
- সপ্তাহের দিন এবং নিম্ন মৌসুমে ভ্রমণ করুন।
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সদস্যপদ গ্রহণ করুন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সদস্যপদ গ্রহণ করে আপনি টিকিট মূল্য ছাড়, বোনাস মাইল এবং অন্যান্য সুবিধা পেতে পারেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট বুকিং
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট বুক করার জন্য, আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইট বা তাদের মোবাইল অ্যাপটিতে যান।
- “টিকিট বুক করুন” বা “টিকিট কিনুন” বোতামে ক্লিক করুন।
- আপনার ভ্রমণের গন্তব্য, ভ্রমণের তারিখ এবং ফ্লাইটের সময় নির্বাচন করুন।
- আপনার যাত্রীর তথ্য প্রবেশ করুন, যার মধ্যে রয়েছে আপনার নাম, জন্ম তারিখ, পাসপোর্ট নম্বর এবং যোগাযোগের তথ্য।
- আপনার পছন্দের ফ্লাইটের ক্লাস নির্বাচন করুন।
- টিকিটের মূল্য পরিশোধ করুন।
অনলাইনে টিকিট বুক করার সময়, আপনি নিম্নলিখিত বিকল্পগুলি থেকে বেছে নিতে পারেন:
- ইকোনমি ক্লাস: এই ক্লাসটি সবচেয়ে সাশ্রয়ী, তবে এটি সবচেয়ে কম সুবিধা প্রদান করে।
- বিজনেস ক্লাস: এই ক্লাসটি আরও ব্যয়বহুল, তবে এটি আরও বেশি সুবিধা প্রদান করে, যেমন আরও প্রশস্ত আসন, বিমানের খাবার এবং পানীয়ের আরও বৈচিত্র্য এবং ফ্রি Wi-Fi অ্যাক্সেস।
- ফার্স্ট ক্লাস: এই ক্লাসটি সবচেয়ে ব্যয়বহুল, তবে এটি সবচেয়ে বেশি সুবিধা প্রদান করে, যেমন একটি ব্যক্তিগত বিছানা, বিমানের খাবার এবং পানীয়ের একটি বিস্তৃত নির্বাচন এবং ফ্রি Wi-Fi অ্যাক্সেস।
অনলাইনে টিকিট বুক করার পাশাপাশি, আপনি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কাউন্টারে বা তাদের টিকিটিং এজেন্টের মাধ্যমে টিকিট বুক করতে পারেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স চাকরির সুবিধা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স একটি সরকারি মালিকানাধীন বিমান সংস্থা। এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় বিমান সংস্থা। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে চাকরি একটি সম্মানজনক এবং আকর্ষণীয় চাকরি। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চাকরি পেলে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি পাবেন:
- উচ্চ বেতন এবং অন্যান্য আর্থিক সুবিধা: বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চাকরিজীবীরা অন্যান্য বেসরকারি কোম্পানির তুলনায় উচ্চ বেতন এবং অন্যান্য আর্থিক সুবিধা পান। এর মধ্যে রয়েছে:
- মাসিক বেতন
- বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট
- বোনাস
- বিমা সুবিধা
- গ্র্যাচুইটি
- পেনশন
- উন্নত কর্মপরিবেশ: বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স একটি আধুনিক এবং উন্নত কর্মপরিবেশ প্রদান করে। এর মধ্যে রয়েছে:
- আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো
- দক্ষ এবং অভিজ্ঞ কর্মী
- প্রশিক্ষণ সুবিধা
- কর্মীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা
- আন্তর্জাতিক ভ্রমণের সুযোগ: বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্লাইট পরিচালনা করে। এর ফলে আপনি আপনার কর্মজীবনের অংশ হিসাবে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণের সুযোগ পাবেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে চাকরি পেতে হলে আপনাকে যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার শর্ত পূরণ করতে হবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চাকরির জন্য সাধারণত প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা হল স্নাতক ডিগ্রি। এর পাশাপাশি, আপনার অবশ্যই ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চাকরির জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে চাকরি একটি সুযোগ। এটি আপনাকে একটি সম্মানজনক এবং আকর্ষণীয় জীবনযাপন করতে সাহায্য করবে।
উপসংহার
আমি আশা করছি আপনারা আপনাদের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই প্রশ্নের উওর পেয়েছেন। আরো কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
আরও পড়ুনঃ কাজী ফার্মস বাচ্চার দাম আজকের